Header Ads

Header ADS

গল্পঃ অহংকারী ৩টা মেয়ে (পর্বঃ৫)



অহংকারী মেয়ের ভালোবাসার গল্প,অহংকারী মেয়ের প্রেমের গল্প,love story 2019 bangla,barangay love story april 2019,another love story 2019,a cute love story 2019,ভালোবাসার গল্প,ভালোবাসার গল্প 2019

৫ম পর্ব
৪র্থ পর্বের পর থেকে.....

আমিঃআপনি একটা মেয়ে বলতে হয়,

এটা বলে রুমে চলে আসলাম,

রুমে এসে সুয়ে পড়লাম,
কেনো আমার সাথে এমন হলো কিসের জন্য এমন হলো,

মোবাইল টা বেঝে উঠলো,
হাতে নিয়ে দেখি,ডাক্তার,ফোন দিয়াছে,,

আমিঃহ্যালো

ডাক্তারঃসরি আমরা আর আপনার জন্য কোন কিছু করতে পারলাম না,
আমিঃসমস্যা নাই, আমি নিজেই তো টাকা জোগার করতে পারি নাই,
ডাক্তারঃআচ্ছা আপনি এই কয়েক মাসে কাউকে রক্ত দিয়েছেন,

আমিঃহুম একজন কে দিয়াছিলাম,
ডাক্তারঃএটা একটা কাজ করছেন,,আপনার সেই রক্ত দেওয়ার কারনে আজ এতো তারাতারি আপনার এমন হলো,
আমিঃআমার রক্ত দেওয়া তে একজন এর জিবন বাচছে
ডাক্তারঃআপনার জিবন টা যে এখন অনেক কঠিন,

আমিঃসমস্যা না,
ডাক্তারঃআপনাকে, ডাক্তার অনামিকা খুজে কেনো,,
আমিঃকিছুনা,
এটা বলে ফোন টা কেটে দিলাম,

কি কপাল আমার, কষ্টে বুক টা ফেটে যাচ্ছে,
আমি তো এমন টা চাইনি,তাহলে কেনো আমার সাথে এমন টা হলো,

তখনি আবার ফোন টা বেজে উঠলো,

তাকিয়ে দেখি আননোন নাম্বার

আমিঃহ্যালো,

ফোন টা কাটবেনা,,

আমিঃকে আপনি,
আমি অনামিকা,,
আমিঃজি কিছু বলবেন,,যদি অপমান করার ইচ্ছা থাকে তাহলে করেন,

অনামিকাঃতুমি এখন কোথায় আছো,,আমি তোমার সাথে দেখা করতে চাই,

আমিঃসরি দেখা করতে পারবো না , আর আপনার সাথে দেখা হলেই আপনি বেভে নেন যে আমি আপনাকে ফলো করি,, তাই আমি আর যাচ্ছি না।

অনামিকাঃ-------------

আমিঃফোন টা কেটে দিলাম,

দিয়ে সুয়ে পড়লাম

এই কিডনি দিয়ে আর কতোদিন বাচতে পারবো,,জানিনা,

ঘুম ও আসে না, খুব কষ্ট হয়,,

তার পরের দিন,

অফিসে গেলাম,গিয়ে আমার জায়গায় বসলাম,

বৃষ্টিঃআচ্ছা জনি তোমাকে একটা প্রশ্ন করতে পারি,

আমিঃহুম করো,

বৃষ্টিঃআচ্ছা আমাকে বন্ধু ভেবে, তোমার সব কষ্টের কথা বলতে পারো,,
আমিঃকই আমার কষ্ট,
বৃষ্টিঃতুমি কেমন যেনো দিন দিন শুকিয়ে যাচ্ছো,রাতে মনে হয় ঘুমাও না, চোখ ফুলে রয়েছে,,কেনো কোন সমস্যা,,

আমিঃতোমাকে বলবো সময় হোক,,
বৃষ্টিঃএতে আবার সময় হোক মানেনে,
'
আমিঃহুম, সময় হলেই বলবো,
ম্যাডাম আবার এসে বকা দিবে,,কাজ করো,,

বৃষ্টিঃআচ্ছা,

--------------- ----------

এভাবে কয়েক টা মাস চলে গেলো,,

সুয়ে রয়েছি বিছানায়,
প্যাটের ব্যাথ্যায় স্থির হয়ে বসে থাকতে পারছি না,,

কোন মতেই কমছে না পেট ব্যাথ্যা,,

এমন এমন ভাবে কয়েক দিন পর পর, প্যাটে ব্যাথ্যা করে,,
খুব কষ্ট হয় তখন,,

অফিস থেকে এসে ছাদের এক কোনায় বসে আছি তখনি কেউ আমার কাদের ওপর হাত রাখলো,,

তাকিয়ে দেখি রিয়া,

আমিঃমাথা টা নিচু করে রইলাম

রিয়াঃএখানে কি
আমিঃসরি রুমে বসে ভালো রাগছিলো না তাই এখানে আসে বসছিলাম,

রিয়াঃ রেগে,,আমি কতদিন না করবো তোকে যে এখানে যাতে তুই না বসিস,,

আমিঃসরি আর বসবো না,,

রিয়াঃএই ফুল গাছটা এমন করলি কেনো,,
আমিঃআমি করি নাই,'
রিয়াঃঠাস ঠাস ঠাস ঠাস করে থাপ্পর মারলো আমাকে,

তোকে কতদিন বলছি আমার কোন চারা গাছে হাত দিবি না,কিন্তু তুই হাত দিয়ে আবার চারা গুলো নষ্ট করিছিস,

আমিঃথাপ্পর খেয়ে, কয়েক জায়গা কেটে গেলো,,,সেখান দিয়ে রক্ত বেয়ে বেয়ে পড়তাছে,,

রিয়াঃতোর জন্য আমি ভালো মতো ছাদে এসে বসতে পারি না,,কোন চারা লাগতে পারি না,,

আমিঃসত্যি আমি কিছু করিনাই,,
রিয়াঃতোর আমার জিনিস ক্ষতি করোস,,আবার আমাকে প্রেম পত্র দেস,
তোকে আমি,,

তখন ছাদে একটা মুডানো কাগক এসে একটা ফুলের চারার সাথে লেগে, চারা টা নষ্ট হয়ে যায়,

রিয়া চেয়ে দেখে,
নিচে থেকে কয়েক টা ছেলে, এটা করেছে,,

আমিঃআপনি না জেনো শুদু আমাকে দোষ দেন,দেখেন কে আপনাকে প্রেম পত্র দেয়,কে আপনার চারা নষ্ট করে,,

রিয়াঃদুমরানো কাগজ টা হাতে নিয়ে, নিচে ছুরে মারে,,

আমিঃআপনার রাগ টা একটু কমান,,না হলে জিবন টা কষ্ট ময় হয়ে,,আমার মতো,,

রিয়াঃসরি,মাথা টা নিচু করেরে,
আমিঃআপনি আমার যে ক্ষতি করছেন, তার জন্য মনে হয় না, আমার চেয়ে অন্য কোন ছেলে থাকলে আপনাকে ক্ষমা করতো,,

রিয়াঃসরি বলি কানে যায় না,, যত্রসব,

আমিঃরাগ টা কন্টোল করেন,,
রাগের মাথায়, আপনি যা করেন,,তা কিন্তু খুব অন্যায়,

রিয়াঃকি করছি আমি তোর হুম,,কি করছি,,
আমিঃশার্ট টা তুলে,

এই যে দেখেন ক্ষত স্থান টা
সেদিন আপনার বাশ দিয়ে বাড়ির কারনে আজ আমি, আর মাত্র কয়েকটা মাসের অতিথী,,
রিয়াঃকি,,এটা কি এমন কি করে হলো,আর অতিথি মানে,

আমিঃএতো কিছু আপনার না জানলেউ চলবে,আজ শুধু আমার এমন অবস্থা আপনার জন্য,এই ক্ষত স্থানে কোন কিডনি, প্রতিস্থাপন হবে না,,

রাগ টা কন্টোল করেন,, যেমন করে কথায় কথায়,
থাপ্পর দেওয়া,কোন কিছু দিয়ে বারি দেওয়া,

আমি এটা বলে চলে আসি আমার রুমে,,
এসে সুয়ে পড়ি,,

রিয়াঃদরজা দাক্কাচ্ছে,

আমি খুলছিনা,,
খুলে আর কি হবে,,

খুব কষ্ট হয়, চলাফেরা করতে,,

না পারছি চাকরি টা ছারততে,
যদি ছেরে দেই তাহহলে না খেয়ে মারা যাবো,,

কিন্তু ম্যাডামের অত্যাচার ভালো লাগে না,
সামান্ন বুল হলে হাজার রকম কথা,

অফিসে গিয়ে বসলাম,

বৃষ্টিঃতোমার চেহারারর এমন হাল, তুমি তাও অফিসে আসলা,

আমিঃকি করবো,,বলো,যদি না আসি তাহলে ম্যাডাম বকবে,,

বৃষ্টিঃআজকে তোমার সকল ঘটনা বলবা,
আমিঃওকে অফিস ছুটির সময়,
কাজ করো এখন না হলে ম্যাডাম বকা দিবে

বৃষ্টিঃওকে বলে কাজ করতে থাকি,

অফিস ছুটির সময়,
বৃষ্টিঃচলো কোন কফি হাউজ এ যাই

আমিঃচলো,,
এসে

বৃষ্টিঃকি খাবে,

আমিঃতুমি খাও আমি খাবো না,
বৃষ্টিঃনা তুমি ও খাবে

আমিঃসরি আসলে আমার সম্যাসা হতে পারে খেলে
বৃষ্টিঃ কেনো,

আমিঃআমার ব্যাপারে যেটা শুনে চাও,, সেটা বৃষ্টি কে বললাম,

বৃষ্টিঃ এক দেনে আমার দিকে তাকিয়ে আছে,
আমিঃকি হলো তোমার,
বৃষ্টিঃতোমার ক্ষত স্থানটি দেখতে পারি

আমিঃএই যে দেখো,শার্ট টা তুলে,

বৃষ্টিঃতোমার অতোটা কষ্ট গেলো আমাকে কেনো বললানা,

আমিঃ-------
বৃষ্টিঃরিয়ার বারির আঘাতে আর আমাদের অফিসের ম্যাডাম কে রক্ত দেওয়া এমন হয়েছে,

আমিঃহুম,তুমি ম্যাডাম কে বলবানা কিন্তু,

বৃষ্টিঃকেনো
আমিঃথাক বলে কি হবে,
বৃষ্টিঃচলো তুমাকে পৌছে দিয়ে আসি,

আমিঃযেতে পারবো,তুমি যাও আমি ও যাই কেমন,

দুজনে ২ দিকে,

আমার বাসায় আমি এসে পড়ি,

সিরি দিয়ে ওপরে ওঠি খুব কষ্টে,

ওপরে গিয়ে রুমের কাছে যেতেই,

২ জন কে এক সাথে দেখে অবাক হয়ে গেলাম ,

No comments

Theme images by enjoynz. Powered by Blogger.