Header Ads

Header ADS

গল্পঃ অহংকারী ৩টা মেয়ে (শেষ পর্ব)


অহংকারী মেয়ের ভালোবাসার গল্প,অহংকারী মেয়ের প্রেমের গল্প,love story 2019 bangla,barangay love story april 2019,another love story 2019,a cute love story 2019,ভালোবাসার গল্প,ভালোবাসার গল্প 2019



শেষ পর্ব


আর সবাই কান্না করছে সেখানে বসে

বৃষ্টি জনির পাশে গিয়ে বসে।

জনিকে দেখে বৃষ্টি খুবই কষ্ট পায়,

আরো বেশি কষ্ট পায়, ম্যাডাম জনিকে রক্ত না দেওয়াতে,

বৃষ্টিঃঅনামিকা আপনি ও তো ডাক্তার, আপনার নিশ্চয় জানা আছে কোথায় রক্ত পাওয়া যায়,কখন পাওয়া যাবে,

অনামিকাঃআমি ফোন করছি লাম, কিন্তু নাই এই গ্রুপের রক্ত,

বৃষ্টিঃআপনি না একটা,

অনামিকাঃজনির পাশে গিয়ে এক দেনে জনির দিকে তাকিয়ে থাকে,
কয়েক মাসের মধ্যে কেমনহয়ে গেছে,জনি,
এটা একমাত্র আমার জন্য হয়েছে,

আমি যদি জনিকে তখন আমার কাছে রাখতাম তাহলে এমন হতো না,

কি জন্য তখন আমি জনিকে তারিয়ে দিয়েছি,,,

সকলেই চিন্তিত,কি করবে এখন, রক্ত কোথায় পাবে,আর রক্ত না পেলে যে, বেশিক্ষন বাচবে না,

ডাক্তার তখর সেই ব্রেডে যায়,

বৃষ্টিঃরক্ত পেয়েছেন ডাক্তার,

ডাক্তারঃহুম, পেয়েছি কিন্তু ১ ব্যাগ,
এটার ওপরে আর যোগার করতে পারি নাই,কিন্তু
বৃষ্টিঃকিসের কিন্তু
ডাক্তারঃআচ্ছা আগে এই রক্ত দেই,তাপর বলি,

বৃষ্টিঃওকে

ডাক্তারঃঅনামিকা আপনি এটা রোগির শরিরে দেন

অনামিতাঃতাই করলো

ডাক্তারঃআসুন আপনারা আমার সাথে,
শুধু অনামিতা আপনি এখানে থেকে যান

এটা বলে ডাক্তার চলে গেলো,

ডাক্তার এর সাথে বৃষ্টি আর রিয়া গেলে,

ডাক্তারঃআপনারা হয়তো রোগির আত্তীয়,তাই আমি ক্লিয়ার করে বলছি,

রোগির শরিরে, কিডনি একটা নাই,

আরেক টা ছিলো কিন্তু সেটা ও নষ্ট হয়ে গেছে,

বৃষ্টিঃজনি কে কি বাচানো যাবে না,

ডাক্তারঃদেখুন , বাচা মরা আল্লাহর হাতে,
আর মানুষের শরিরে ১ টা কিডনি দিয়া বেচে থাকতে পারে,
তেমনি আমাদের এই হাসপাতালে এসে, রোগি একটা কিডনি বিক্রি করে,,
আর আমাদের ডাক্তার অপারেশন কররে, একটা কিডনি নিয়ে নেয়,

তবে কয়েক মাস হয়েছে মাত্র আমরা কিডনি নিয়েছি,
এর মধ্যে রোগির এমন অবস্থা, খুব ভয়াবহ অবস্থা,,
তার কারন হলে,রোগি ২ মাস এর

মধ্যে কাউকে রক্ত দিয়াছিলো,,
আর রোগির ক্ষত স্থানে কেউ বড় ধরনের কয়েকক বার আঘাত পেয়েছে,,

২ টা কারনে এমন হয়েছে,আজ রোগি মূত্যুর পথচাত্রি,

আমরা এই সমস্যা গুলো দরতে পেরেছি,,
একজন মানুষ ১ টা কিড়নি দিয়ে অনেক দিন পযন্ত বাচতে পারে,,

কিন্তু এই রোগির তো মাত্র কয়েক মাস,,

বৃষ্টিঃআচ্চা জনিকে বাচাচানো যাবে তো,

জনির যে একটা কিডনি নষ্ট হয়ে গেছে,,সেখানে আরেক টা কিডনি প্রতিস্থাপন করলে, বেশ।কিছুদিন বাচানো যাবে,,কিন্তু তাতে সমস্যা আছে,

বৃষ্টিঃকিসের সমস্যা

ডাক্তারঃরোগির যে আরেক পাশে কিডনি নাই,সেই জায়গাটাতে এমনো অবস্থা, সেখানে বড় আঘাতের
আঘাতের কারনে রক্ত জমে, ব্যাকটেরিয়া হয়ে,, কিডনি থাকার জায়গা টা নষ্ট হয়ে গেছে,

যার জন্য সেখানে কিডনি প্রতিস্থাপন করানো যাবে না,,

আর পাশে যে একটা কিডনি নষ্ট হয়ে গেছে, সেখানে ভালো কিডনি প্রতিস্থাপন করলে, হবে কিন্তু,,

বৃষ্টি ঃকিন্তু কি,
ডাক্তারঃঅপারেশন করানোর সময় মারা যেতে পারে রোগি

বৃষ্টিঃকিইইই
ডাক্তারঃহুম অপারেশন করানোর সময বাচতেও পারে নাও পারে কি করবেন ভেবে দেখেন,

বৃষ্টিঃততখন সেখান থেকে
জনির কাছে আসে

এসে দেখে যে অানামিকা জনির পাশে বসে আছে

বৃষ্টিঃআপনার কোন অধিকার নাই এখানে থাকার, আপনি একজন ডাক্তার সেই মতন থাকবেন

অনামিকাঃকেনো কেনো

বৃষ্টিঃআপনার কি অধিকার আছে
অনামিকাঃকিছুই বলে না

বৃষ্টিঃযান এখান থেকে আপনার প্রয়োজন নাই এখানে,,
যদি পারেন একটা কিডনি যোগার করেন,ওকে

অনামিকাঃতখন রুম থেকে বাহির হয়ে যায

বৃষ্টিঃরিয়া আপনিনি কি করছেন এখানে, নাকি জনিকে এমন অবস্থায় দেখতে আপনার খুশি লাগছে
রিয়াঃকি বলেন এসব,
বৃষ্টিঃসামান্ন ফুলের চারার কারনে কুত্তার মতো করে মারছেন,, কোন কারনে জনির সাথে কোন শত্রুতা ছিলো

রিয়াঃমাথা নিচু করে থাকে

বৃষ্টিঃআপনারা মানুষ না পশু,, যদি মানুষ হতেন তাহলে এমন করতেন না জনির সাথে,,

রিয়াঃ-----

বৃষ্টিঃ জনির পাশে গিয়ে বসে,
বৃষ্টির খুব রাগ হচ্ছে,
আরো বেশি রাগ হচ্ছে তার ম্যাডাম।এর ওপর

ম্যাডাম শুধু জনির সাথো খাপার ব্যবহার করেছে

আবার ম্যাডাম কে রক্ত দিয়ে বাচালো,

কিন্তু ম্যাডাম ,,

অনেক ক্ষন জনির জ্ঞান ফিরে আসে

তাকিয়ে দেখে যে বৃষ্টি পাশে বসে আছে

বৃষ্টিঃতোমার জ্ঞান ফিরছে,

আমিঃআমার কি হয়েছিলো,

বৃষ্টিঃকিছুনা,,
আমিঃতুমি বাসাও যাও নি, বৃষ্টিঃনা পরে যাবো,,

আমিঃকেনো, বাসায় যাও,,
বৃষ্টিঃতোমাকে কার কাছে রেখে যাবো, বলো,
রিয়া কাছে,যে মেয়েটা তোমার আজ এমন অবস্থা সেটা রিয়ার জন্য হয়েছে তার কাছে,,

নাকি

অনামিকার কাছে
যে বড় হয়ে তোমাকে ছুরে ফেলে দিয়েছে,তার কাছে,,
আমিঃ------
বৃষ্টিঃকথা বলোনা সুয়ে থাকো,

আমিঃকেনো এসব করতাছো, আমি যানি আমি বাচবোনা, তাও কেনো করো এমন,

আচ্চা এতো যে করতাছো পারবে আমাকে বাচাতে,

বৃষ্টিঃহুম পারবো তোমাকে বাচাতে,,
আমিঃহাসলাম,
বৃষ্টিঃএমন করে কথা বলো না সুয়ে থাকো, আমি তোমাকে বাচাবই,

রিয়াঃপ্লিজ জনি, আ......
বৃষ্টিঃরাগি ভাবে রিয়ার দিকে তাকায়
রিয়া থেমে যায়,,

জনিঃওহহহ রিয়া, আপনি কিছু বলবেন,, বলেন,

রিয়াঃনা মানে,

আমিঃবলা লাগবেনা, বুঝেছি,,, আমি আপনাকে অনেক আগেই মাপ
করেছি,,
রিয়াঃজনির কথা শুনে কান্না করে দেয়,

তারপরের দিন

বৃষ্টিঃ জনি তুমি থাকো আমি ১ ঘন্টার মধ্যে এসে পড়বো,,

আমিঃওকে,

বৃষ্টিঃজল ভরা চোখে হাসপাতাল থেকে বাহির হয়ে যায়,

অনামিকাঃতখন জনির পাশে আসে,

অনামিকাঃজনির পাশে বসে থাকে আর মাথায় হাত রাখে,

আমিঃআমার খুব ইচ্চা ছিলো, তোমাকে নিয়ে সংসার করবো,,

তোমার যাতে কষ্ট না হয়, তার জন্য আমি অনেক প্ররিশ্রম করি, যাতে তুমি একটুও কষ্ট করে না চলতে হয়,

তোমার মুখে হাসি ফোটানোর জন্য ৩ টা বছর খুব কষ্ট করি,, যাতে তুমি তোমার ভবিষ্যত উজ্জল করতে পারি,

আমি ঠিকই আমার সকল স্বপ্ন পূরন করি, কিন্তু
যখন তোমার সকর স্বপ্ব পূরন করি, তখন তুমি আমার সকল স্বপ্ন কে শেষ করে দাও,

আমি তোমার যোগ্য না দেখে আমাকে তুমি তারিয়ে দাও,,

অনামিকাঃ---------

আমিঃআমি তোমার কোন সময় যোগ্য ছিলাম না,

কিন্তু আমি যা করছি, সেটা অন্য কেউ করতো না
তুমি ভালো থেকে আর আমার কথা কোন দিন মনে নিবা না,--------------
অনামিকাঃকি হলো তোমার এমন করতাছো কেনো
কি হলো বলো আমায়

আমিঃতুমি একটা ডাক্তার ব বুঝে নাও

অনামিকাঃনা তোমার কিছু হবে না আমি কিছুই হতে দিবো না।

--------------------------

বৃষ্টিঃম্যাডাম এই নিন,

ম্যাডামঃএতো দিন অফিসে আসেন নাই কেনো,

বৃষ্টিঃতার কৈইফিয়ত কি আপনাকে দিতে হবে

ম্যাডামঃwhat, mind Your Languages.
বৃষ্টিঃShut Up, আপনি আপনার মুখের ভাষা পরিবর্তন করেন,

ম্যাডামঃআপনার সাহস তো কম না আমার অফিসে এসে আমার সাথে তর্ক করেন,

বৃষ্টিঃরাখেনন আপনার অফিস, আর হ্যা আপনি না একটা জানোয়ার,

ম্যাডামঃWhat Say

বৃষ্টিঃম্যাডাম কে ২ টা থাপ্পর মারে,

আপনার জন্য আজ জনি মূত্যুর সাথে লডাই কররছে,,আপনি যে এমন জানা ছিলো না,,

ম্যাডামঃআমার জন্য মানে,,
বৃষ্টিঃমনে আছে আপনার আপনি এক ছিডেন্ট করছিলেন

ম্যাডামঃহ্যা তো
বৃষ্টিঃআপনি যখন যেই খানে একসিডেন্ট করেন তখন সেই জায়গায় জনি ছিলো

জনি সেখান থেকে আপনাকে হাসপাতালে নিয়ে যায়,

আর আপনাকে রক্ত দিয়ে বাচায়,

আপনি যানেন না, এসব কথা,,

আপনাকে রক্ত দেওয়াতে, জনি এখন মূত্যুর পথচাত্রি,

আর কেনো মুত্যুর পথচাত্রি,,

যে হাসপাতালে ছিলেন সেখানে খোজ নিয়ে দেখেন,,কিসের জন্য

আর কালকে আসছিলাম, আপনি রক্ত দেন, কিন্তু আপনি দিলেন না,,
যার জন্য বেচে আছেন, এখন তাকেই আপনি রক্ত দেন নাই,
আপনি মানুষ না,, পশু,

ম্যাডাম তখন সেই হাসপাতালে ফোন করে,
আর ডাক্তার কথা গুলো বলে দেয়,

ম্যাডাম তখন বৃষ্টিকে ডাক দেয়।।

ম্যাডামঃবৃষ্টি

বৃষ্টিঃআপনার কোন অধিকার নাই,,আপনার জন্য ও জনির এমন অবস্থা, আপনি মাসের বেতন টা পযন্ত দেন নাই,

ম্যাডামঃকোথায় আছে জনি,

বৃষ্টিঃআপনাকে বলবো না, আপনি আপনার অহংকার নিয়ে থাকেন,

এটা বলে বৃষ্টি চলে যায়,

ম্যাডাম বৃষ্টিকে অনুসরন করতে থাকে

ম্যাডামঃএতো বড় একটা বুল আমি কেমনে করলাম জনির সাথে, কিভাবে করলাম,

যে আমার জিবন বাচিয়ে,ছে সে এখন আমার জন্য চলে যাচ্ছে না এটা হতে পারে না,

আমি কিসের জন্য জনির সাথে এম করছি,

বৃষ্টিকে অনুসরন করে, যাচ্ছে ম্যাডাম,

-----------------------------

অনামিকাঃজনি কি হয়েছে তোমার বলো আমাকে, কষ্ট হচ্ছে কি,
এমন করে কাশতাছো কেনো

আমিঃআমার কষ্টে তো আপনার কোন যায় আসে না, আমি কষ্ট পেলেই কি আর না পেলেই কি,,

অনামিকাঃজনির কথা শুনে কান্না করে,,
আমিঃআপনি খুব অহংকারি মেয়ে,
আমার যে কষ্ট তার বিন্তু মাত্র কষ্ট আপনার হয় না,

আপনাকে আমি খুব ভালোবাসতাম
ভাবছিলাম

আপনাকে নিয়ে আমি সুখের সংসার করবো, কিন্তু হলো না সংসার করা,
আমি সেদিন যে পরিমান কষ্ট পাইছি,, যদি সেটা আপনি হতেন তাহলে বুঝনতেন,,
আমিঃকিন্তু আপনি যা করছেন সব ভালো করছেনন আমার জিবন টাই শুরু কষ্ট দিয়ে সেখানে আমি।সুখের চিন্তা করছিলাম,
তাই তো আজ আমার এমন অবস্থা,

জিবন সবাই শুধু আমাকে কষ্ট দিয়ে গেলো,,
শুধ একজন ছারা সে হলো বৃষ্টি।
সকলের কাছে আমি শৃধৃ কষ্ট টাই পেয়েছি
বৃষ্টি শুধু আমাকে কষ্ট দেই নি,,....................

অনামিকাঃকিছু বলতে যাবে তাকিয়ে দেখে জনির অবস্থা শুধু খারাপি হচ্ছে,

কি করবে এখন অনামিকা,

রিয়াঃজনি কি হলো তোমার কথা,,

আমিঃসবাই কে এক ভাবা ঠিক না মিস রিয়া,,

রিয়াঃএমন করে হাপাচ্ছো কেনো, কি হয়েছে তোমার

আমিঃবৃষ্টি কোথায়, একটু ডেকে দিবা,,

রিয়াঃবৃষ্টি কোথায় যেনো গিয়াছে,

আমিঃআপনারা সবাই খুব খারাপ,

রিয়া অনামিকাঃএমন করে হাপাচ্ছো কেনো,

বৃষ্টিঃব্রেডের কাছে এসে দেখে যে জনি র অবস্থা খারাপের দিকেকে,,

দৌড় দিয়া জনির কাছে যায়,

বৃষ্টুঃকি হয়েছে তোমার
আমিঃবৃষ্টি তুমি,, আইছো,,জানো তোমাকে না খুব মিস করছিলাম
তুমিই আমার জিবনের প্রথম যে কিনা আমার সাথে খুব ভালে ব্যবহার করছো,,তোমাকে আমি বুলবো না, খুব মিস করবো তোমাকে,,
বৃষ্টিঃএমন করে কথা কেনো বলো কষ্ট হয় আমার (কান্না করে)

আমিঃকান্না করো কেনো, কান্না করতে নেই,,খুব ভালো একটা মেয়ে তুমি,আমি অনেক খুশি যে জিবনে তোমার মতো একটা মেয়ের দেখা পেয়েছিলাম,

বৃষ্টিঃচুপ করো আমি অনেক পচা না হলে কি তোমাকেএমন অবস্থায় রাখতাম

আমিঃতুমি খুব ভালো, তোমার জন্য আমার দোয়া রইলো,,

ম্যাডাম তখন জনির সামনে গিয়ে দাড়ায়,,

ম্যাডামঃজনি প্লিজ আমাকে মাপ করে দাও

বৃষ্টিঃম্যাডাম আপনি এখানে কেনো, চলে যান এখান থেকে,

আমিঃম্যাডাম আপনি আসছেন,,
ম্যাডামঃআমাকে মাপ করে দাও, আমি তোমার জন্য কিছু করতে পারলাম না
আমিঃআমি মাপ করার কেউ না, আল্লাহরর কাছে মাপ চান,

ম্যাডামঃআমি অনেক অন্যায় করে ফেলেছি তোমার সাথে

সবাই চেয়ে দেখে যে জনির অবস্থা খারাপ,

বৃষ্টিঃজনি কি হলে কথা বলো কথা বলো জনি,

আমিঃজানো বৃষ্টি আজ আমি অনেক সুখি, কেননা তোমার তোমার কুলে সুয়ে তো মরতে পারবো,,

বৃষ্টিঃনা এমন কথা বলো না,তুমাকে আমি বাচাবো আমার জিবন এর বিনিময়ে,,
আমিঃআমাকে তোমার বুকের মাঝে নিবা, খুব ইচ্ছা করছে, তোমার বুকে মাথা টা রাখতে,তোমার বুকে মাথা রেকে মনেও সুখ,,

বৃষ্টিঃজনিকে শক্ত করে বুকের মাঝে জরিয়ে নেয়,

অনেক বালো করে জরিয়ে নেয়,জনিকে বৃষ্টির বুকের মাঝে

আর কান্না করে বৃষ্টি জনির জন্য

কিছুক্ষন পর দেখে বৃষ্টি জনির হাটব্রিট বন্দ হয়ে গেছে,,

বৃষ্টি জনির মুখটা সামনে এনে দেখে, জনি ঘুমিয়ে গেছে,,
বৃষ্টিঃজনি জনি কথা বলো, কথা বলো আমার সাথে জনি জনি কি হলো তোমার কথা বলো

এটা বলে চিতকার করে কান্না করছে বৃষ্টি
বৃষ্টির চিতকার শুনে
রিয়া অনামিকা, ম্যাডাম সকলে জনিকে ডাকতে থাকে কিন্তু জনি, কারো কথার কোন উত্তর দেয় না,

সবাই জনির জন্য কান্না করছে,

বৃষ্টি মেয়েটা জনিকে বুকে নিয়েই কান্না করেই চলছে,,

বৃষ্টি হয়তো তার প্রথম ভালবাসা হারানোর ব্যাথায় কান্না করছে,

অনামিকা, রিয়া, ম্যাডাম কান্না করছে ঠিকই কিন্তু অবিনয় এর কান্না

কিন্তু বৃষ্টি পাগল এর মতো কান্না করেই চলছে
জনিকে হারানোর ব্যথায়।

,,,, সমাপ্ত,,,,
ভুল ত্রুটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে   দেখেবেন।

No comments

Theme images by enjoynz. Powered by Blogger.